weather ২৭.৪৩ o সে. আদ্রতা ৭৮% , মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর ২০২৫, ২১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দুদকের হল মার্ক দুর্নীতি মামলায় এস কে সুরকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছেন আদালত

প্রকাশ : ২৭-০১-২০২৫ ১৭:১৮

সিনিয়র রিপোর্টার
মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে হল মার্কের বিরুদ্ধে সাত বছর আগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার (এস কে) সুরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। 

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট পার্থ ভদ্র তদন্ত সংস্থা সিআইডির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে গ্রেপ্তার দেখান।

এদিন সকালে সিতাংশু কুমার সুরকে কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। এ সময় মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের পরিদর্শক ছায়েদুর রহমান মামলার সন্দিগ্ধ আসামি হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। সুরের পক্ষে কোনও আইনজীবী ছিলেন না। 

আদালত সিতাংশু কুমার সুরের বক্তব্য শুনতে চাইলে, তিনি আদালতের কাছে তাকে কোন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে সে সম্পর্কে জানতে চান। এ সময় মামলার বিষয়ে কিছু জানেন না বলে আদালতে উল্লেখ করেন তিনি। এরপর আদালত তাকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এর আগে গত (১৪ জানুয়ারি) দুদকের মামলায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গোয়েন্দা পুলিশ এস কে সুরকে গ্রেপ্তার করেন।

সোমবার গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনের বলা হয়, মামলা তদন্তকালে দেখা গেছে, ২০১০ সালের ২৬ জুন থেকে ২০১২ সালের ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন সময় এজাহারনামীয় আসামি তুষার আহমেদ, মোহাম্মদ আসলাম উদ্দিন ও সুমন ভূঁইয়া-পরস্পর যোগসাজশে অপরাধলব্ধ ১৩ কোটি ৫০ লাখ টাকার অবৈধ উৎস গোপন করার লক্ষ্যে সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে হস্তান্তর ও স্থানান্তর করে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, তুষার আহমেদ ও আসলাম উদ্দিন উভয়েই হল-মার্ক গ্রুপের কর্মচারী ছিলেন। তুষারের বক্তব্য অনুসারে তিনি হল-মার্ক গ্রুপের জিএম (কমার্শিয়াল) হিসেবে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা বেতন পেতেন। আসলাম তার আগে থেকেই হল মার্ক গ্রুপে চাকরি করেন।

অনুসন্ধানকালে গৃহীত তুষারের বক্তব্য অনুসারে, তিনি ২০১১ সালে জিএম হিসেবে পদোন্নতি পাওয়ার পর হল-মার্ক গ্রুপ থেকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা মাসিক বেতন পেয়েছেন অল্প কিছুদিন। তার আগে তাদের বেতন ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়। হল-মার্ক গ্রুপে চাকরীকালীন সময়ে ২০১০ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত তুষার ও আসলাম যৌথ নামে ঢাকা ব্যাংক, আসলামের একক নামে ঢাকা ব্যাংক ও তুষারের একক নামে ঢাকা ব্যাংকের প্লাটিনাম একউন্টে হিসাব পরিচালিত হয়।

এ অবস্থায় তুষার, আসলাম ও সুমন ভূঁইয়া অপরাধলব্ধ ১৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে হস্তান্তর ও স্থানান্তরপূর্বক লেয়ারিং করে অবৈধ উৎস গোপন করে। এ অপরাধে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করেন। হলমার্কের এই ঋণ কেলেংকারির সময় সিতাংশু কুমার সুর বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

পিপলসনিউজ/এসসি

-- বিজ্ঞাপন --


CONTACT

ads@peoplenewsbd.com

পদার্থে নোবেল জিতলেন মার্কিন তিন বিজ্ঞানী পদার্থে নোবেল জিতলেন মার্কিন তিন বিজ্ঞানী আগের নিয়মেই নতুন দুটি টিভি চ্যানেলের লাইসেন্স দিল সরকার আগের নিয়মেই নতুন দুটি টিভি চ্যানেলের লাইসেন্স দিল সরকার কুমিল্লায় সুদের টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ায় বৃদ্ধকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন কুমিল্লায় সুদের টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ায় বৃদ্ধকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন যোগাযোগ স্বাভাবিক সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন যোগাযোগ স্বাভাবিক নুরাল পাগলার বাড়ি থেকে লুট খাটের মাচাসহ যুবক গ্রেপ্তার নুরাল পাগলার বাড়ি থেকে লুট খাটের মাচাসহ যুবক গ্রেপ্তার